ডেঙ্গু জ্বরে সাবধান!
এ বছরের ডেঙ্গু আরও শক্তিশালী। চিকিৎসকদের মতে, এ ডেঙ্গুতে তীব্র জ্বর, মাথাব্যাথা, গায়ে র্যাশ ও বমির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এখন ডেঙ্গু হলে সামন্য জ্বরেই হার্ট, কিডনি ও ব্রেইন আক্রান্ত হচ্ছে। সাথে রোগীর দ্রুত শকে যাওয়ার আশঙ্কাও বেড়েছে। বর্তমান বিশ্বে জনসংখ্যার অর্ধকেই ডেঙ্গুর ঝুকিতে আছেন। গ্রামের চেয়ে শহরে ডেঙ্গুর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি।
যেভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন
১। আশপাশে যেন কোথাও পানি না জমে।
২। জমে থাকা পানিতে ব্লিচিং পাউডার ছিটান।
৪। খেয়াল রাখুন মশা যেন না কামড়ায়।
৫। হাত-পা ঢাকা যায় এমন কাপড় পরিধান করুন।
৬। রাতে ও দিন শোবার সময় অবশ্যই মশারি টাঙ্গান।
ডেঙ্গু হলে যা করবেন
১। পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিন।
২। প্রচুর তরল জাতীয় খাবার খান।
৩। বেশি করে শাক-সবজি ও ফলমূল খান।
৪। এলার্জিক মেডিসিন বা পেইনকিলার নয়।
৫। খাবারের জন্য পরামর্শ নিন ডায়াটোশিয়ানের ।
৬। চিকিৎসা সেবায় পরামর্শ নিন একজন বিশেষজ্ঞের ।
প্রচারে
#Voice_of_bonpara
ফেসবুক গ্রুপ
বনপাড়া, বড়াইগ্রাম, নাটোর।
Wednesday, July 31, 2019
Monday, July 22, 2019
#নিরাপদে_থাকুন
#নিরাপদ থাকুন :
১। কিছুদিন অপরিচিত এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। অপরিচিত এলাকায় গেলে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে এদিক-সেদিক উদভ্রান্তের মতো তাকানো থেকে বিরত থাকুন।
৩। কাউকে খুঁজতে গেলে তার সাথে পূর্বেই যোগাযোগ করে নিন, সারপ্রাইজ দিতে কিংবা কোন কারণেই না জানিয়ে যাবেন না।
৪। নিজের বাচ্চাকে তার মাকে ছাড়া কোথাও নিয়ে যাবেন না। বিশেষ করে যেসব বাচ্চারা ছিচ কাদুনে এবং খালি বায়না ধরে তাদের নিয়ে কয়েকটা দিনের জন্য একা একা দূরত্বে বের হবেন না।
৫। যদি চাকুরীজীবী হন, তবে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখুন, প্রয়োজনে অপরিচিত এলাকায় গেলে গলায় ঝুলিয়ে রাখুন।
৬। কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে থতমত খাবেন না, কনফিডেন্ট/সহজভাবে উত্তর দিন। ভাব নিতে যাবেন না।
৭। পথে-ঘাটে কারো সাথে উটকো ঝামেলায় জড়াবেন না।
৮। এ ধরণের ঘটনা দেখলে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে পুলিশকে জানান।
৯। গণপিটুনি দেখলে তৎক্ষনাৎ ৯৯৯ এ ফোন দিন।
১০। যদি আপনি কোনও এলাকায় নতুন হোন (আপনাকে যদি কেউ না চিনে থাকে), তাহলে কর্মক্ষেত্র থেকে সরাসরি বাসায় চলে আসুন।
১১। সর্বোপরি, এ অবস্থার দ্রুতই অবসান হবে আশা করি। তাই আতঙ্কিত হবেন না।
#জনস্বার্থে পোস্ট টি শেয়ার করুন।
১। কিছুদিন অপরিচিত এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। অপরিচিত এলাকায় গেলে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে এদিক-সেদিক উদভ্রান্তের মতো তাকানো থেকে বিরত থাকুন।
৩। কাউকে খুঁজতে গেলে তার সাথে পূর্বেই যোগাযোগ করে নিন, সারপ্রাইজ দিতে কিংবা কোন কারণেই না জানিয়ে যাবেন না।
৪। নিজের বাচ্চাকে তার মাকে ছাড়া কোথাও নিয়ে যাবেন না। বিশেষ করে যেসব বাচ্চারা ছিচ কাদুনে এবং খালি বায়না ধরে তাদের নিয়ে কয়েকটা দিনের জন্য একা একা দূরত্বে বের হবেন না।
৫। যদি চাকুরীজীবী হন, তবে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখুন, প্রয়োজনে অপরিচিত এলাকায় গেলে গলায় ঝুলিয়ে রাখুন।
৬। কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে থতমত খাবেন না, কনফিডেন্ট/সহজভাবে উত্তর দিন। ভাব নিতে যাবেন না।
৭। পথে-ঘাটে কারো সাথে উটকো ঝামেলায় জড়াবেন না।
৮। এ ধরণের ঘটনা দেখলে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে পুলিশকে জানান।
৯। গণপিটুনি দেখলে তৎক্ষনাৎ ৯৯৯ এ ফোন দিন।
১০। যদি আপনি কোনও এলাকায় নতুন হোন (আপনাকে যদি কেউ না চিনে থাকে), তাহলে কর্মক্ষেত্র থেকে সরাসরি বাসায় চলে আসুন।
১১। সর্বোপরি, এ অবস্থার দ্রুতই অবসান হবে আশা করি। তাই আতঙ্কিত হবেন না।
#জনস্বার্থে পোস্ট টি শেয়ার করুন।
Friday, July 12, 2019
আমাদের বাংলাদেশ নামের বাড়িটার বর্তমান অবস্থা ভালো না
বাঁশের তৈরি একটা বাড়ি কল্পনা করুন;
একটা খুঁটিতে যদি ঘুঁনে ধরে তাহলে বাকি খুঁটিগুলোর অবস্থা কী হবে?
বুঝতে হবে তাদের অবস্থাও ভালো নয়।
আমাদের বাংলাদেশ নামের বাড়িটার বর্তমান অবস্থাও ভালো নয়।
সন্ত্রাস, ধর্ষন, দুর্নীতি নিয়ে অনেক কথা শুনতে পাচ্ছি বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে।
সবাই নাকি এই জঘন্য অপকর্মগুলোর বিরুদ্ধে! সত্যিই কি তাই?
তাহলে এই কাজগুলো কারা করছে?
এরা মানুষ, নাকি ভীন গ্রহের এলিয়েন?
বাস্তবতা হচ্ছে এরা আমাদেরই লোক। আরো স্পষ্টবাক্যে বললে, এরা আমার ভাই, বোন, বাবা, মা, সন্তান, চাচা,মামা,খালু।
এখন কথা হচ্ছে আমি কি আমার কাছের মানুষগুলোর অন্যায়ের কিছুই জানি না? অবশ্যই জানি।
এবং জেনেও চুপ থাকি।কারন এখানে আমার স্বার্থ আছে। তাই আমি চুপ থাকি।সুতরাং আমি মনোগতভাবে অন্যায়ের দোসর, স্বার্থের কারনে অন্যায়ের প্রশ্রয়দাতা।
তাহলে এতো চিল্লাচিল্লি, মিডিয়াবাজি, মানববন্ধন, হাজার ঘটনার মধ্যে দুই একটার বিচার, এগুলো কতটুকু কাজে আসবে? উত্তরটা কিন্তু আমাদের সবার জানা।
তাহলে আমাদের করণীয় কী এখন?
উত্তরটা হচ্ছে- এসকল অপরাধীদের পারিবারিক, সামাজিকভাবে বয়কট করুন।
এদের মুখোশ উন্মোচন করুন।
ধর্ষককে সমাজে স্বাভাবিক জীবনজাপন করতে দিবেন না।
দূর্নীতিবাজের সাথে, বা ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিবেন না।
একজন সরকারি চাকুরিজীবীর মাসের বেতনের প্রকৃত হিসাব জানুন।
বিলাসী জীবনজাপনের উৎস খুজে বের করুন।
নিজের ছেলেমেয়েদের কে নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দিন।
অন্যায়কে অন্যায় বলতে শেখান।
সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলো- যেমন ক্লাব, গ্রন্থাগার, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলুন।
সমাজের ভালমন্দে আমারও অংশ আছে এই সত্যবাক্য মেনে নিতে হবে।
মনে রাখবেন আমরা খরগোশ না আমরা মানুষ। চোখ বন্ধ করলেই ভাববেন না আপনার গায়ে ঢিল লাগবে না।
অথবা গর্তে শুধু মুখ ঢুকিয়ে ভাববেন না আপনাকে কেউ দেখছে না।
সৃষ্টিশীল, সংবেদনশীল, দায়িত্ববান, সচেতন নাগরিক গড়ে তুলতে না পারলে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের আস্তাকুড়ে ফেলে দিবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
তাই সব খুঁটিগুলো ভেঙে দিবেন না দয়া করে।
আসুন নিজে থেকে শুরু করি।
কথায় আছে - 'আপ ভালো তো জগত ভালো।'
লেখক Mostafiz Shaon
একটা খুঁটিতে যদি ঘুঁনে ধরে তাহলে বাকি খুঁটিগুলোর অবস্থা কী হবে?
বুঝতে হবে তাদের অবস্থাও ভালো নয়।
আমাদের বাংলাদেশ নামের বাড়িটার বর্তমান অবস্থাও ভালো নয়।
সন্ত্রাস, ধর্ষন, দুর্নীতি নিয়ে অনেক কথা শুনতে পাচ্ছি বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে।
সবাই নাকি এই জঘন্য অপকর্মগুলোর বিরুদ্ধে! সত্যিই কি তাই?
তাহলে এই কাজগুলো কারা করছে?
এরা মানুষ, নাকি ভীন গ্রহের এলিয়েন?
বাস্তবতা হচ্ছে এরা আমাদেরই লোক। আরো স্পষ্টবাক্যে বললে, এরা আমার ভাই, বোন, বাবা, মা, সন্তান, চাচা,মামা,খালু।
এখন কথা হচ্ছে আমি কি আমার কাছের মানুষগুলোর অন্যায়ের কিছুই জানি না? অবশ্যই জানি।
এবং জেনেও চুপ থাকি।কারন এখানে আমার স্বার্থ আছে। তাই আমি চুপ থাকি।সুতরাং আমি মনোগতভাবে অন্যায়ের দোসর, স্বার্থের কারনে অন্যায়ের প্রশ্রয়দাতা।
তাহলে এতো চিল্লাচিল্লি, মিডিয়াবাজি, মানববন্ধন, হাজার ঘটনার মধ্যে দুই একটার বিচার, এগুলো কতটুকু কাজে আসবে? উত্তরটা কিন্তু আমাদের সবার জানা।
তাহলে আমাদের করণীয় কী এখন?
উত্তরটা হচ্ছে- এসকল অপরাধীদের পারিবারিক, সামাজিকভাবে বয়কট করুন।
এদের মুখোশ উন্মোচন করুন।
ধর্ষককে সমাজে স্বাভাবিক জীবনজাপন করতে দিবেন না।
দূর্নীতিবাজের সাথে, বা ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিবেন না।
একজন সরকারি চাকুরিজীবীর মাসের বেতনের প্রকৃত হিসাব জানুন।
বিলাসী জীবনজাপনের উৎস খুজে বের করুন।
নিজের ছেলেমেয়েদের কে নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দিন।
অন্যায়কে অন্যায় বলতে শেখান।
সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলো- যেমন ক্লাব, গ্রন্থাগার, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলুন।
সমাজের ভালমন্দে আমারও অংশ আছে এই সত্যবাক্য মেনে নিতে হবে।
মনে রাখবেন আমরা খরগোশ না আমরা মানুষ। চোখ বন্ধ করলেই ভাববেন না আপনার গায়ে ঢিল লাগবে না।
অথবা গর্তে শুধু মুখ ঢুকিয়ে ভাববেন না আপনাকে কেউ দেখছে না।
সৃষ্টিশীল, সংবেদনশীল, দায়িত্ববান, সচেতন নাগরিক গড়ে তুলতে না পারলে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের আস্তাকুড়ে ফেলে দিবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
তাই সব খুঁটিগুলো ভেঙে দিবেন না দয়া করে।
আসুন নিজে থেকে শুরু করি।
কথায় আছে - 'আপ ভালো তো জগত ভালো।'
লেখক Mostafiz Shaon
Subscribe to:
Posts (Atom)