Saturday, December 21, 2019

আওয়ামী লীগের সাধারণ দ্বিতীয়বার সম্পাদক ওবায়দুল কাদের

অভিনন্দন ও শুভকামনা
নব নির্বাচিত সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ।

Friday, August 9, 2019

ঈদে যারা বাড়ি যাচ্ছেন তাদের ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরামর্শঃ

ঈদে যারা বাড়ি যাচ্ছেন তাদের ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরামর্শঃ

১. বাথরুমের কমোড ঢেকে যান। বালতি, বদনা, ড্রাম খালি করে উল্টো করে রেখে যান। কোথাও যেন পানি জমে না থাকে।

২. ফুলের টবগুলো এমনভাবে রেখে যান যেন পানি জমতে না পারে।

৩. ফ্রিজ খালি করে বন্ধ করে যেতে পারেন অথবা পানি জমার জায়গায় ন্যপথলিন দিয়ে রাখতে পারেন।

৪. রান্না ঘর অথবা বারান্দায় কোথাও যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল করুন।

৫. অযথা অব্যবহৃত কাপড় চোপড় জমিয়ে না রেখে দান করে ফেলুন। ঘর পরিস্কার রাখুন।

৬. যাওয়ার আগে ঘরের ফ্লোর, বারান্দা, বাথরুম ব্লিচ দিয়ে পরিস্কার করে যান। এরোসল ছিটিয়ে যান।

৭. অব্যবহৃত বোতল অথবা কন্টেইনার অযথা রেখে দিবেননা ; ফেলে দিন নির্দিষ্ট জায়গায়।

Tuesday, August 6, 2019

ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছেন? নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য করুন


 ঈদের ছুটিতে অনেকেই ঢাকা ছেড়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ঈদে বাড়ি যাওয়ার আগে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকুনঃ

১. বাথরুমের কমোড ঢেকে যান। বালতি, বদনা, ড্রাম খালি করে উলটো করে রেখে যান। কোথাও যেন পানি জমে না থাকে।

২. টবগুলো এমনভাবে রেখে যান যেন পানি না জমতে পারে।

৩. ফ্রিজ খালি করে বন্ধ করে যেতে পারেন অথবা পানি জমার জায়গায় ন্যাপথলিন দিয়ে রাখতে পারেন।

৪. রান্না ঘরে,বারান্দায় কোথাও যেন পানি না জমে থাকে খেয়াল করুন।

৫. অযথা অব্যবহৃত কাপড়চোপর জমিয়ে না রেখে দান করুন। ঘর পরিস্কার রাখুন। অযথা ফার্নিচার, পর্দা এসব কিনে ঘরের ইন্টেরিয়র বাড়ানোর নামে মশাবান্ধব করে তুলবেন না।

৬. যাওয়ার আগে ঘরের ফ্লোর বারান্দা বাথরুম ব্লিচ দিয়ে পরিস্কার করে যান।এরোসল ছিটিয়ে যান। ঘরের ঝোল পরিস্কার করুন।

৭. অব্যবহৃত বোতল/কন্টেইনার অযথা রেখে দিবেন না। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ফেলে দিন নির্দিষ্ট জায়গায়।

৮. ঘর যত ফাকা রাখতে পারেন ততই ভাল। হাতে টাকা পয়সা জমলেই এটা সেটা কিনে ঘর স্তুপ করবেন না।
৯.ছুটির সময়ে অফিস ভবন যেন এডিসমুক্ত থাকে তার ব্যবস্থা করে যান।

**এডিসমুক্ত ঘর রাখুন,রাখার চেষ্টা করুন**


Monday, August 5, 2019

#ঈদ_সামনে_রেখে_অজ্ঞান_পার্টি_প্রসঙ্গে_কিছু_কথা

অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য ঈদ আসলে বহুগুনে বেড়ে যায়। তাই ঈদ পূর্ব এবং ঈদ পরবর্তী ভ্রমনের সময় সতর্ক থাকুন, নিরাপদে থাকুন।

যে গুলো মেনে চলা উচিত:

১। অপরিচিত কাহারো দেওয়া কোন জিনিস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। পাসের সিটের ভ্রমণ কারী হতে পারে অজ্ঞান পার্টির সদস্য, সুতরাং সতর্ক থাকুন।
৩। পাশের সিটের ব্যক্তির ব্যবহার করা রুমাল বা টিস্যু পেপার হতে নিজের নাক, মুখ যতটা সম্ভব দূরে রাখুন।
৪। হকারের কাছ থেকে কোন কিছু খাওয়া হতে বিরত থাকুন।
৫। অস্থায়ী দোকান থেকে কোন কিছু খাওয়া হতে বিরত থাকুন।
৬। ভ্রমনকালে ডাব, পানীয় জাতীয় জিনিস খাওয়া হতে বিরত থাকুন।
৭। আপনার সামনে রুমাল, কাপড়, টিস্যু পেপার ঝাড়লে বা ঝাড়ার ভান করলে সহযাত্রীদের সাহায্য নিন।
৮। পাশের যাত্রী আপনার দিকে হাত করে হাতের তালুতে ফুঁ দিলে তাকে সন্দেহ করুন এবং বিলম্ব না করে সহযাত্রীদের সাহায্য নিন।
৯। পানির বোতল বা পানীয় জাতীয় বোতল কিনলে ইনট্যাক্ট আছে কি'না ভাল করে দেখে নিন।
১০। পান, শশা, ঝালমুড়ি, চা, কপি, বিড়ি, আমড়া, পিয়ারা, বাদাম, বুট, ছোলা, সিগারেট খাওয়া হতে বিরত থাকুন।
১১। কোন কারনে কাউকে সন্দেহ হলে বিলম্ব না করে সহযাত্রী, পুলিশ প্রশাসন এর সাহায্য নিন।
১২। একা একা ভ্রমণ করা হতে বিরত থাকুন।
১৩। একাধিক বন্ধু বান্ধব বা আত্মীয়স্বজন একত্রে ভ্রমণ করার চেষ্টা করুন।

ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ভ্রমন করুন।

#উজজল_খান

Wednesday, July 31, 2019

ডেঙ্গু জ্বরে সমাধান

ডেঙ্গু জ্বরে সাবধান!

এ বছরের ডেঙ্গু আরও শক্তিশালী। চিকিৎসকদের মতে, এ ডেঙ্গুতে তীব্র জ্বর, মাথাব্যাথা, গায়ে র‌্যাশ ও বমির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এখন ডেঙ্গু হলে সামন্য জ্বরেই হার্ট, কিডনি ও ব্রেইন আক্রান্ত হচ্ছে। সাথে রোগীর দ্রুত শকে যাওয়ার আশঙ্কাও বেড়েছে। বর্তমান বিশ্বে জনসংখ্যার অর্ধকেই ডেঙ্গুর ঝুকিতে আছেন। গ্রামের চেয়ে শহরে ডেঙ্গুর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি।

যেভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন

১। আশপাশে যেন কোথাও পানি না জমে।
২। জমে থাকা পানিতে ব্লিচিং পাউডার ছিটান।
৪। খেয়াল রাখুন মশা যেন না কামড়ায়।
৫। হাত-পা ঢাকা যায় এমন কাপড় পরিধান করুন।
৬। রাতে ও দিন শোবার সময় অবশ্যই মশারি টাঙ্গান।

ডেঙ্গু হলে যা করবেন

১। পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিন।
২। প্রচুর তরল জাতীয় খাবার খান।
৩। বেশি করে শাক-সবজি ও ফলমূল খান।
৪। এলার্জিক মেডিসিন বা পেইনকিলার নয়।
৫। খাবারের জন্য পরামর্শ নিন ডায়াটোশিয়ানের ।
৬। চিকিৎসা সেবায় পরামর্শ নিন একজন বিশেষজ্ঞের ।

প্রচারে
#Voice_of_bonpara
ফেসবুক গ্রুপ
বনপাড়া, বড়াইগ্রাম, নাটোর।

Monday, July 22, 2019

#নিরাপদে_থাকুন

#নিরাপদ থাকুন :
১। কিছুদিন অপরিচিত এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। অপরিচিত এলাকায় গেলে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে এদিক-সেদিক উদভ্রান্তের মতো তাকানো থেকে বিরত থাকুন।
৩। কাউকে খুঁজতে গেলে তার সাথে পূর্বেই যোগাযোগ করে নিন, সারপ্রাইজ দিতে কিংবা কোন কারণেই না জানিয়ে যাবেন না।
৪। নিজের বাচ্চাকে তার মাকে ছাড়া কোথাও নিয়ে যাবেন না। বিশেষ করে যেসব বাচ্চারা ছিচ কাদুনে এবং খালি বায়না ধরে তাদের নিয়ে কয়েকটা দিনের জন্য একা একা দূরত্বে বের হবেন না।
৫। যদি চাকুরীজীবী হন, তবে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখুন, প্রয়োজনে অপরিচিত এলাকায় গেলে গলায় ঝুলিয়ে রাখুন।
৬। কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে থতমত খাবেন না, কনফিডেন্ট/সহজভাবে উত্তর দিন। ভাব নিতে যাবেন না।
৭। পথে-ঘাটে কারো সাথে উটকো ঝামেলায় জড়াবেন না।
৮। এ ধরণের ঘটনা দেখলে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে পুলিশকে জানান।
৯। গণপিটুনি দেখলে তৎক্ষনাৎ ৯৯৯ এ ফোন দিন।
১০। যদি আপনি কোনও এলাকায় নতুন হোন (আপনাকে যদি কেউ না চিনে থাকে), তাহলে কর্মক্ষেত্র থেকে সরাসরি বাসায় চলে আসুন।
১১। সর্বোপরি, এ অবস্থার দ্রুতই অবসান হবে আশা করি। তাই আতঙ্কিত হবেন না।
#জনস্বার্থে পোস্ট টি শেয়ার করুন।

Friday, July 12, 2019

আমাদের বাংলাদেশ নামের বাড়িটার বর্তমান অবস্থা ভালো না

বাঁশের তৈরি একটা বাড়ি কল্পনা করুন;

একটা খুঁটিতে যদি ঘুঁনে ধরে তাহলে বাকি খুঁটিগুলোর অবস্থা কী হবে?
বুঝতে হবে তাদের অবস্থাও ভালো নয়।

আমাদের বাংলাদেশ নামের বাড়িটার বর্তমান অবস্থাও ভালো নয়।
সন্ত্রাস, ধর্ষন, দুর্নীতি নিয়ে অনেক কথা শুনতে পাচ্ছি বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে।
 সবাই নাকি এই জঘন্য অপকর্মগুলোর বিরুদ্ধে! সত্যিই কি তাই?
তাহলে এই কাজগুলো কারা করছে?
এরা মানুষ, নাকি ভীন গ্রহের এলিয়েন?

বাস্তবতা হচ্ছে এরা আমাদেরই লোক। আরো স্পষ্টবাক্যে বললে, এরা আমার ভাই, বোন, বাবা, মা, সন্তান, চাচা,মামা,খালু।
এখন কথা হচ্ছে আমি কি আমার কাছের মানুষগুলোর অন্যায়ের কিছুই জানি না? অবশ্যই জানি।
এবং জেনেও চুপ থাকি।কারন এখানে আমার স্বার্থ আছে। তাই আমি চুপ থাকি।সুতরাং আমি মনোগতভাবে অন্যায়ের দোসর, স্বার্থের কারনে অন্যায়ের প্রশ্রয়দাতা।
তাহলে এতো চিল্লাচিল্লি, মিডিয়াবাজি, মানববন্ধন, হাজার ঘটনার মধ্যে দুই একটার বিচার, এগুলো কতটুকু কাজে আসবে? উত্তরটা কিন্তু আমাদের সবার জানা।

তাহলে আমাদের করণীয় কী এখন?

উত্তরটা হচ্ছে- এসকল অপরাধীদের পারিবারিক, সামাজিকভাবে বয়কট করুন।
এদের মুখোশ উন্মোচন করুন।
ধর্ষককে সমাজে স্বাভাবিক জীবনজাপন করতে দিবেন না।
দূর্নীতিবাজের সাথে, বা ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিবেন না।
একজন সরকারি চাকুরিজীবীর মাসের বেতনের প্রকৃত হিসাব জানুন।
বিলাসী জীবনজাপনের উৎস খুজে বের করুন।
নিজের ছেলেমেয়েদের কে নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দিন।
অন্যায়কে অন্যায় বলতে শেখান।
সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলো- যেমন ক্লাব, গ্রন্থাগার, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলুন।
সমাজের ভালমন্দে আমারও অংশ আছে এই সত্যবাক্য মেনে নিতে হবে।
মনে রাখবেন আমরা খরগোশ না আমরা মানুষ। চোখ বন্ধ করলেই ভাববেন না আপনার গায়ে ঢিল লাগবে না।
অথবা গর্তে শুধু মুখ ঢুকিয়ে ভাববেন না আপনাকে কেউ দেখছে না।

সৃষ্টিশীল, সংবেদনশীল, দায়িত্ববান, সচেতন নাগরিক গড়ে তুলতে না পারলে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের আস্তাকুড়ে ফেলে দিবে এটা প্রায় নিশ্চিত।
তাই সব খুঁটিগুলো ভেঙে দিবেন না দয়া করে।

আসুন নিজে থেকে শুরু করি।
কথায় আছে - 'আপ ভালো তো জগত ভালো।'
লেখক  Mostafiz Shaon